রিএন্ট্রি বা কমিটেড এর ক্ষেত্রে সিসিভিআই ক্যান্সেল এর ঘটনা প্রায়ই ঘটে থাকে চলুন দেখে নেয়া যাক রিএন্ট্রি বা কমিটেড এ কোরিয়া ত্যাগ করার আগে কি কি বিষয়ে সচেতন হওয়া উচিত। যদি কপালে রিএন্ট্রি না থাকে তাহলে অনেকভাবেই সিসিভিআই ক্যান্সেল হতে পারে চলুন কয়েকটি কারন দেখে নেয়া যাক।
আপনার মালিক যদি না চায় তাহলে আপনি কোনভাবেই রিএন্ট্রিতে প্রবেশ করতে পারবেন না।
কোরিয়াতে আপনার নামে কোন মামলা আছে কিনা নিকটস্থ পুলিশ স্টেশন থেকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট গ্রহণ করে ইমিগ্রেশনে কথা বলে যাবেন এবং একটি কপি আপনার সাথে বাংলাদেশে নিয়ে যাবেন যদি কোন কারনে সিসিভিআই ক্যান্সেল হয় তাহলে বোয়েসেল অফিসে এটা দাখিল করলে উনারা ব্যবস্থা নিতে পারবেন। পুলিশ ক্লেয়ারেন্স সার্টিফিকেট নেয়ার সময় অবশ্যই কারন হিসাবে ভিসা বাড়ানো এবং ইমিগ্রেশনে জমা দেয়ার কথা উল্লেখ করতে হবে। অন্য কোন কারনের কথা বলে ক্লিয়ারেন্স নিয়ে ইমিগ্রেশনে জমা দেয়া অপরাধ, জরিমানা হতে পারে।
করোনার ভেক্সিন এর সার্টিফিকেট 보건소 থেকে ইংরেজিতে ও কোরিয়ান দুই ভাষাতেই প্রিন্ট করে সাথে নিয়ে যাবেন কোরিয়া প্রবেশের পূর্বে বোয়েসেল অফিসে জমা দিতে হবে। এই ওয়েবসাইটে nip.kdca.go.kr লগিনে করে ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।
지방세, যদি গাড়ি থাকে রোড ট্যাক্স ঠিক মত পরিশোধ হয়েছে কিনা wetax.go.kr এই ওয়েবসাইটে লগিন করে চেক করে নিবেন। কোন জরিমানা আছে কিনা efine.go.kr এই ওয়েবসাইটে থেকে চেক করে নিবেন
লাইন ফোন বা অনেক সময় অনেক লোভনীয় অফার যেমন ৬ মাসের চুক্তিতে আইফোন 6,7 সামসাং ফোন সম্পূর্ণ ফ্রিতে সাথে আরও গিফ্ট এই ধরনের অফার নিয়ে থাকলে অনেক সাবধান হতে হবে কারন ফ্রিতে কোন কিছুই হয়না আপনার তথ্যগুলো দিয়ে আপনার অজান্তে অনেক সার্ভিস চালুও করতে পারে। কোরিয়ার যে কটি সিম কোম্পানি আছে সবগোলোর কাস্টমার কেয়ারে কল করে চুক্তি থাকলে চুক্তি বাতিল 계약 해지 করে যেতে হবে। এক্ষেত্রে msafer.co.kr এই ওয়েবসাইটে লগিন করে চেক করে নিতে পারবেন কোন কোন সিম কোম্পানিতে চুক্তি করা আছে। এখানে সব কোম্পানির কাস্টমার কেয়ার এর নাম্বারও দেয়া আছে।
অবৈধভাবে লাইসেন্স বিহীন মোটর সাইকেল বা গাড়ি চালিয়ে ধরা খেলে যদি জরিমানা করা হয় তাহলে সিসিভিআই না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি তারপরেও জরিমানা পরিশোধ করে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিয়ে ইমিগ্রেশনে বিষয়টি খুলে বলবেন